The technic of special leaf to create a best environment for the people of the world 🌍🌎. This type of tree is necessary for for garden 🏡🏘️ to make a wonderful environment for all.p It is looking very much beautiful ❤️💕 and helpful for Human body 🙂👁️👁️. So every house 🏡🏠 has need this type of leaf tree for very good environment.

পাতাবাহার হচ্ছে পাতায় সৌন্দর্য, আপনি অবশ্যই মুগ্ধ হবেন।বাড়ির পরিবেশকে রঙীন করতে হলে অনেকেরই ফুল গাছের কথা মনে পড়ে।

ফুল ছাড়াও আমাদের চারিপাশ যে বর্ণময় করা যায় প্রটন তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ।

এ ধরনের গাছকে তাই আমরা পাতাবাহার বলে থাকি। রংবাহারি এ গাছের সৌন্দর্য মানুষকে মুগ্ধ করতে পারে। এছাড়াও প্রোটনের আরো একটি উপকারিতা আছে এছাড়াও প্রোটিনের আরো একটি উপকারিতা আছে। এ গাছ হল এয়ার পিউরিফাইং প্লান্ট অর্থাৎ বায়ুর মধ্যে থাকা দূষিত পদার্থ গুলো থেকে বায়ুকে সোদন করে ,বায়ুর মধ্যে থাকা পাতাবাহার গাছ গুলোর বেশি যত্নের প্রয়োজন হয় না ।আপনি যে কোন জায়গায় পাতা বাহার গাছ লাগালে তা আপনার আঙিনা অল্পদিনেই
খুব সুন্দর এবং সুশোভিত হয়ে ওঠে। দূষিত পদার্থ গুলো দূর করে।

মোটকথা আদতে প্রোটন অর্থাৎ পাতাবাহার হলো গুল্ম জাতীয় চিরহরিৎ কাজ এর বৈজ্ঞানিক নাম হারিয়ে গেতাম। এ গাছ বহু বর্ষজ টিভি গাছ। এ গাছের আদি নিবাস দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার নিরক্ষীয় অঞ্চল। সেখান থেকে মানুষের চেষ্টায় ও যত্নে এ কাজ প্রায় সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রোটন সপুষ্পক উদ্ভিদ পরিণত গাছে ফুল হয়।

তবে সেই ভুল চোখে পড়ার মতো নয় প্রোটিনের প্রধান আকর্ষণ এর বর্ণবৈচিত্র বিভিন্ন রঙের পাতার বাহার যা আপনার কে আকৃষ্ট করবে।
প্রোটন গাছের পাতা বেশ লম্বা-চওড়া পাতাগুলো নানান রঙের আকৃতির হয়ে থাকে এগুলোর উপর গাছের ভ্যারাইটি অনুযায়ী থাকে হালকা সবুজ হলুদ সাদা কমলা লাল পার্পেলখোলাফি মেরুন ইত্যাদি নানা রঙের খেলা একই গাছের পাতাগুলোর মধ্যে আকার আকৃতি ও রুপ রঙের অনেক বৈচিত্র লক্ষ্য করা যায় বাগানে লাগালে প্রোটনের কোন কোন চাঁদ সাত আট ফুট ও তার বেশি উঁচু হয়ে যেতে পারে তবে টবে লাগালে কাজগুলো তিন ফুটের বেশী বড় হওয়ার সুযোগ পায় না।
প্রাকৃতিকভাবেই প্রোটন গাছের অনেক চাপ আছে তার ওপর সংকরায়নের মাধ্যমে বাগানীরা এ কাজকে বহু ভ্যারাইটিস সৃষ্টি করেছে এখন সারা বিশ্বে প্রোটনের অন্তত 34 জনপ্রিয় ভ্যারাইটি আছে এগুলোর মধ্যে কয়েকটি বিখ্যাত পাতাবাহারের নাম

বুশ অন ফায়ার,, পেট্রা, গোল্ড স্টার, আইস্টন, মাদার এন্ড ডটার, মেমিক্রটন, জাঞ্জিবার ইত্যাদি

বাগান সাজানোর কাজ হিসেবে প্রোটন চমৎকার। রঙের মায়াজাল বিছিয়ে এজাতীয় পাতাবাহার কাজ সহজেই মানুষের মন কেড়ে নেয়। তবে এ গাছের উপকারিতা শুধু এটুকুই নয়। প্রোটন অল্প যত্নে সহজেই বায়ু শোধনকারী গাছ। ঘরের ভিতরে রাখলে এ কাজ বাতাস থেকে সুচি নিতে পারে অনেক বিষাক্ত যৌগের বাষ্প যেমন ফরমাল বিহাইড, বেনজিন ,জাইলিন ,ই
টলুইন ইত্যাদি। এ কারণে ইনডোর কাজ বা ঘরোয়া কাজ হিসেবে এর রয়েছে ব্যাপক চাহিদা।
প্রোটন জাতীয় পাতাবাহার গাছের খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন হয় না এ গাছের সহ্য শক্তি যথেষ্ট। উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ু যক্ত পরিবেশ পাতাবাহার গাছের সবচেয়ে বেশি পছন্দের।

ক্রোটন গাছের চারা তৈরি করা সহজ গাছের আগার দিক থেকে কম বেশি ছয় ইঞ্চি লম্বা ডাল কেটে নিয়ে গ্রন্থী সমিত মাটির নিচে পুঁতে রাখলে শিকড় বেরিয়ে আসবে এভাবে প্রোটনের চারা তৈরি করতে মাসখানেকের সময় লেগে যায় এছাড়া গুটি কলমের সাহায্যে গাছের চারা তৈরি করা যায়।

ক্রোটন প্লান্ট ইনডোর জাতীয় গাছ হিসেবে লাগানোর জন্য একটু বড় জাতীয় টবে পছন্দ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে নয় ইঞ্চি টপ হলে ভালো হয়।

উর্বর দোয়াশ বা বেলে দোআঁশ মাটি প্রোটনের পক্ষে ভালো ।তবে এ গাছ লাগাতে চাইলে মাটি তৈরির সময় দরকার মতো জৈব সার মেশাতে হবে। এ গাছের জন্য রাসায়নিক সারের কোন প্রয়োজন নাই। মাসে একবার হালকা জৈব সার দেওয়া যেতে পারে ।টবে লাগালে প্রতিবছর মাটি বদলাইয়া দেওয়া উচিত।

প্রোটন কাজ অতিরিক্ত জল একেবারেই ভালোবাসে না এ গাছে খুব বেশি জল দিলে বা গাছের গোড়ায় জল জমে থাকলে করা ও শিকার পচে গাছ মারা যেতে পারে।
পাতাবাহার গাছের যত্নে রথ খুব জরুরি বিষয় নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে আসা এই গাছ সূর্যের আলো ভালোবাসে ঘরের ভিতরে তবে কটন গাছ রাখলে প্রতিদিন অন্তত চায়ের থেকে ছয় ঘন্টা যাতে সেটা রোধ পায় তা দেখতে হবে যথেষ্ট রোদ না পেলে গাছ ঠিকমতো বৃদ্ধি পাবে না।
প্রোটন গাছ আর্দ্র জলবায়ুর ভক্ত তাই মাঝে মাঝে স্প্রে দিয়ে জল ছিটিয়ে গাছের যত্ন নিতে পারলে ভালো হয় এতে গাছ তরতাজা থাকে তাছাড়া প্রোটিনের পাতায় সহজেই ধুলো জমে যায় স্প্রে দিয়ে জল দিয়ে পাতাগুলো ধুয়ে ঝলমল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে পারেন তাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ সে অক্স কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করতে পারবে এবং সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে খাদ্য গ্রহণ করতে পারবে।

বাগানের প্রোটন গাছ এ ক্রোমিং বা ছাটাই করার দরকার হতে পারে সাধারণত গাছের আকার আকৃতি নিয়ন্ত্রণ করতে এজাতীয় পাতাবাহার কাছে পূরণ করা হয় এ গাছ এছাড়া গাছের হলুদ হয়ে যাওয়া পাতা বা রোগ লাগা ডাল পাতা ও কেটে বাদ দেওয়া যেতে পারে।
সঠিক পরিবেশে রেখে একটুখানি যত্ন নিলে প্রোটন গাছে রোগ পোকার আক্রমণ কম হয়। ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়া গঠিত রোগ দেখা দিলে রাসায়নিক বিশ প্রয়োগের বদলে জৈব পদ্ধতি অনুসরণ করা ভালো । নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে রোগ প্রাথমিক পর্যায়ে সেরে যেতে পারে । এছাড়া ক্ষতিকর পোকামাকড়দের দূর রাখতে প্রোটন গাছে মাঝে মধ্যে তামাক পাতা ভিজিয়ে তা সেবন করলে রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।

গাছ আমাদের অক্সিজেন দিচ্ছে এবং আমাদের কাছ থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করছে। প্রকৃতির এই ভারসাম্য রক্ষার জন্যই গাছের বিকল্প নেই। এই পাতা বাহার গাছের সৌন্দর্য দেখে আপনার মন যেমন ভালো হবে ,তেমনি আপনি একটি সুন্দর পরিবেশে বসবাস করার জন্য উপযোগী একটি বাড়ি তৈরি করতে পারেন। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাছের কোন বিকল্প নেই।

Write A Comment

Pin